বয়ফ্রেন্ডের সঙ্গে সৈকতে ব্রিটনি স্পিয়ার্স

করোনা ভাইরাস নিয়ে গোটা বিশ্বে এখনও দুশ্চিন্তায়৷ রোজ রোজই বেড়ে চলেছে মৃত্যু মিছিল ৷ করোনা মোকাবিলায় লকডাউন গোটা বিশ্বে ৷ ঠিক এরই মাঝে সমস্ত প্রোটোকল মেনে সমুদ্র সৈকতে পৌঁছে গেলেন পপ গায়িকা ব্রিটনি ৷ সঙ্গে বয়ফ্রেন্ড স্যাম আসঘারি ৷

ব্রিটনির বয়স ৩৮ ৷ বয়ফ্রেন্ডের বয়স ২৬ ৷ বহুদিন ধরেই এরা রয়েছেন প্রেমে ৷ নিজের মতো করে একটু সময় কাটাতে এবার সমুদ্রের ধারে পৌঁছে গেলেন দু’জনে ৷ মুখে মাস্ক পরেই কাছাকাছি আসলেন ব্রিটনি ও স্যাম ৷

ব্রিটনি ১৯৮১ সালের ২ ডিসেম্বর মিসিসিপির ম্যাককম্বে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি লিন স্পিয়ার্স ও জেমস পার্নেল স্পিয়ার্সের দ্বিতীয় সন্তান। তিন বছর বয়স থেকে তিনি তার নিজ শহর লুইজিয়ানার কেন্টউডে নাচ শিখেন এবং বার্ষিক আবৃতিতে একক শিল্পী হিসেবে কাজ করার সুযোগ লাভ করেন। শৈশবে তিনি জিমন্যাস্টিক ও গানের পাঠ গ্রহণ করেন এবং অনেক রাজ্য প্রতিযোগিতা ও শিশুতোষ মেধা অনুষ্ঠানে বিজয়ী হন। স্পিয়ার্স প্রথম মঞ্চে গান করেন পাঁচ বছর বয়সে। তার কিন্ডারগার্টেনের সমাপ্তি অনুষ্ঠানে তিনি “হোয়াট চাইল্ড ইজ দিস?” গানটি পরিবেশন করেন।
Read More News

১৯৯৭ সালে তিনি জিভে রেকর্ডসের সাথে গান গাওয়ার জন্য চুক্তিবদ্ধ হন। তার প্রথম দুটি অ্যালবাম বেবি ওয়ান মোর টাইম (১৯৯৯) ও ওপ্‌স!… আই ডিড ইট অ্যাগেইন (২০০০) আন্তর্জাতিকভাবে সমাদৃত হয় এবং একজন টিনেজ একক গায়কের সবচেয়ে বেশি বিক্রিত অ্যালবামের রেকর্ড করে।

তাকে পপ আইকন হিসেব অভিহিত করা হয় এবং ১৯৯০ এর দশকের শেষের দিকে টিন পপ গানকে পুনরুজ্জীবিত করতে ভূমিকা রাখেন। তিনি সর্বকালের সবচেয়ে বিক্রিত টিনেজ গায়িকা এবং “প্রিন্সেস অফ পপ” খেতাব লাভ করেন। তার কাজের জন্য তিনি বহু পুরস্কার লাভ করেছেন, এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল একটি গ্র্যামি পুরস্কার, আজীবন সম্মাননাসহ ছয়টি এমটিভি ভিডিও মিউজিক পুরস্কার, বিলবোর্ড মিলেনিয়াম পুরস্কারসহ দশটি বিলবোর্ড সঙ্গীত পুরস্কার এবং হলিউড ওয়াক অফ ফেম তারকা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *